৭টি রাশান জোকস
০১.
আচ্ছা, সভিয়েট ইউনিয়নে দুটি পত্রিকা কেন? কেবল প্রাভদা (সত্য) অথবা ইজভেস্তিয়া (সংবাদ) থাকলেই তো হতো।
উত্তর: দুটিই দরকার। কারণ প্রাভদায় ইজভেস্তিয়া নেই আর ইজভেস্তিয়ায় প্রাভদা নেই।
০২.
ক্লাসে এক ছাত্র: স্যার শুনলাম আমেরিকায় নাকি বিশ্বে সবচেয়ে বড় বিল্ডিং আছে?
টিচার: ইভানভ, তুমি ঠিকই বলেছ, তবে কি জান, আমেরিকানরা সভিয়েট ইউনিয়নের মতো বড় সাইজের ইলেকট্রিক ট্রানজিস্টর বানাতে পারে না।
০৩.
আচ্ছা, সুইজারল্যান্ডে কি কমিউনিজম প্রতিষ্ঠা সম্ভব?
উত্তর: খুবই সম্ভব, কিন্তু ওরা তো তোমার কোনো ক্ষতি করে নাই...
০৪.
গ্রামে কমিউনিস্ট পার্টির মিটিং চলছে। বক্তৃতা দিচ্ছেন এক নেতা-
কমরেডস, কেবল আমাদের পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনাটি বাস্তবায়ন হোক, দেখবেন উন্নয়নের জোয়ারে ভাসবে গোটা দেশ। আরে, তখন আমাদের সবারই একটা করে প্লেন থাকবে।
এক মুর্খ চাষা প্রশ্ন করলো- প্লেনের মালিক হয়ে আমরা কি করব?
নেতা: আরে কমরেড এটিও বুঝতে পারছেন না? ধরুন আপনার শহরের দোকানে আলুর সাপ্লাই নেই, নো চিন্তা, প্লেন নিয়ে মস্কো চলে যান, আলু কিনে ফিরে আসুন...
০৫.
মফস্বল শহরে পার্টি মিটিং। নেতা বক্তৃতা দিচ্ছেন:
কমরেডগন...দেখুন আমাদের প্রত্যেকের জীবনে কমিউনিজম কতো পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। উদাহরণ তো হাতের কাছেই আছে, এই ধরুন সামনের সারিতে বসা মারিয়া। মুর্খ নারী ছিল। তার একটিই মাত্র জামা ছিল, কোনো জুতা ছিল না। আজ তার পায়ে জুতা আছে। ধরুন ইভানভ। গ্রামের সবচেয়ে গরীব ছিল। তার জমি ছিল না, বলদ ছিল না। আজ সে ট্রাক্টর চালায়, তার দু জোড়া জুতা। ধরুন সার্গেই। কী জীবন ছিল তার! রাস্তায় রাস্তায় ঘুরত। প্রচণ্ড তুষারপাতের রাতেও তাকে কেউ আশ্রয় দিত না, সব চুরি করে নিয়ে যাবে এই ভয়ে। সেই সার্গেই চোরা দেখুন আজ কতো বদলে গেছে। আজ সে পার্টির লোকাল সেক্রেটারি....
০৬.
এক রাশান, এক ফ্রেঞ্চ আর এক বৃটিশ তর্ক জুড়ে দিয়েছে, আদী পিতা আদম কোন জাতীয়তার ছিলেন সেই বিষয়ে।
ফ্রেঞ্চ বলছে: আদম ফরাসী না হয়েই যায় না। দেখ না, ইভকে সে কত্তো ভালবাসতো।
বৃটিশ বলছে: উহু। আদম আসলে ছিল বৃটিশ। দেখ, তার একটি মাত্রই আপেল ছিল আর সেটি সে ইভ কে দিয়ে দিল! যেন সাচ্চা বৃটিশ জেন্টলম্যান।
রাশান বলছে: তোমরা কিস্যু জানো না। যে লোকটি পুরো উদোম হয়ে ঘুড়ে বেড়াচ্ছে, সম্বল মাত্র একখানি আপেল। আর তারপরও ভাবছে সে স্বর্গে আছে, সে রাশান না হয়ে যায় কোথায়...
০৭.
এক অলিম্পিকে এক সভিয়েট অ্যাথলেট হাতুরি নিক্ষেপে বিশ্ব রেকর্ড করলো। তাকে ইভেন্ট শেষে ঘিরে ধরল সাংবাদিকরা।
আপনি কি করে এত্তো দূরে হাতুরিটি মারতে পারলেন?
বলেন কি? এটা কোনো ব্যাপার হলো? হাতুরির সঙ্গে একটি কাস্তে জুড়ে দিন না, অ্যায়সা জোড়ে ছুড়ে মারব যে স্টেডিয়াম পার হয়ে যাবে।
আচ্ছা, সভিয়েট ইউনিয়নে দুটি পত্রিকা কেন? কেবল প্রাভদা (সত্য) অথবা ইজভেস্তিয়া (সংবাদ) থাকলেই তো হতো।
উত্তর: দুটিই দরকার। কারণ প্রাভদায় ইজভেস্তিয়া নেই আর ইজভেস্তিয়ায় প্রাভদা নেই।
০২.
ক্লাসে এক ছাত্র: স্যার শুনলাম আমেরিকায় নাকি বিশ্বে সবচেয়ে বড় বিল্ডিং আছে?
টিচার: ইভানভ, তুমি ঠিকই বলেছ, তবে কি জান, আমেরিকানরা সভিয়েট ইউনিয়নের মতো বড় সাইজের ইলেকট্রিক ট্রানজিস্টর বানাতে পারে না।
০৩.
আচ্ছা, সুইজারল্যান্ডে কি কমিউনিজম প্রতিষ্ঠা সম্ভব?
উত্তর: খুবই সম্ভব, কিন্তু ওরা তো তোমার কোনো ক্ষতি করে নাই...
০৪.
গ্রামে কমিউনিস্ট পার্টির মিটিং চলছে। বক্তৃতা দিচ্ছেন এক নেতা-
কমরেডস, কেবল আমাদের পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনাটি বাস্তবায়ন হোক, দেখবেন উন্নয়নের জোয়ারে ভাসবে গোটা দেশ। আরে, তখন আমাদের সবারই একটা করে প্লেন থাকবে।
এক মুর্খ চাষা প্রশ্ন করলো- প্লেনের মালিক হয়ে আমরা কি করব?
নেতা: আরে কমরেড এটিও বুঝতে পারছেন না? ধরুন আপনার শহরের দোকানে আলুর সাপ্লাই নেই, নো চিন্তা, প্লেন নিয়ে মস্কো চলে যান, আলু কিনে ফিরে আসুন...
০৫.
মফস্বল শহরে পার্টি মিটিং। নেতা বক্তৃতা দিচ্ছেন:
কমরেডগন...দেখুন আমাদের প্রত্যেকের জীবনে কমিউনিজম কতো পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। উদাহরণ তো হাতের কাছেই আছে, এই ধরুন সামনের সারিতে বসা মারিয়া। মুর্খ নারী ছিল। তার একটিই মাত্র জামা ছিল, কোনো জুতা ছিল না। আজ তার পায়ে জুতা আছে। ধরুন ইভানভ। গ্রামের সবচেয়ে গরীব ছিল। তার জমি ছিল না, বলদ ছিল না। আজ সে ট্রাক্টর চালায়, তার দু জোড়া জুতা। ধরুন সার্গেই। কী জীবন ছিল তার! রাস্তায় রাস্তায় ঘুরত। প্রচণ্ড তুষারপাতের রাতেও তাকে কেউ আশ্রয় দিত না, সব চুরি করে নিয়ে যাবে এই ভয়ে। সেই সার্গেই চোরা দেখুন আজ কতো বদলে গেছে। আজ সে পার্টির লোকাল সেক্রেটারি....
০৬.
এক রাশান, এক ফ্রেঞ্চ আর এক বৃটিশ তর্ক জুড়ে দিয়েছে, আদী পিতা আদম কোন জাতীয়তার ছিলেন সেই বিষয়ে।
ফ্রেঞ্চ বলছে: আদম ফরাসী না হয়েই যায় না। দেখ না, ইভকে সে কত্তো ভালবাসতো।
বৃটিশ বলছে: উহু। আদম আসলে ছিল বৃটিশ। দেখ, তার একটি মাত্রই আপেল ছিল আর সেটি সে ইভ কে দিয়ে দিল! যেন সাচ্চা বৃটিশ জেন্টলম্যান।
রাশান বলছে: তোমরা কিস্যু জানো না। যে লোকটি পুরো উদোম হয়ে ঘুড়ে বেড়াচ্ছে, সম্বল মাত্র একখানি আপেল। আর তারপরও ভাবছে সে স্বর্গে আছে, সে রাশান না হয়ে যায় কোথায়...
০৭.
এক অলিম্পিকে এক সভিয়েট অ্যাথলেট হাতুরি নিক্ষেপে বিশ্ব রেকর্ড করলো। তাকে ইভেন্ট শেষে ঘিরে ধরল সাংবাদিকরা।
আপনি কি করে এত্তো দূরে হাতুরিটি মারতে পারলেন?
বলেন কি? এটা কোনো ব্যাপার হলো? হাতুরির সঙ্গে একটি কাস্তে জুড়ে দিন না, অ্যায়সা জোড়ে ছুড়ে মারব যে স্টেডিয়াম পার হয়ে যাবে।
0 Comments:
Post a Comment
Subscribe to Post Comments [Atom]
<< Home