বাংলাদেশ টেলি কমিউনিকেশনস কম্পানি লিমিটেড বিটিসিএল
বাংলাদেশ টেলি কমিউনিকেশনস কম্পানি লিমিটেড বিটিসিএল ২০০৮ সালের প্রথমদিক পর্যন্ত ১ MB ইন্টারনেট bandwidth ইন্টারনেট সার্ভিস প্রভাইডারদের কাছে ১৫০,০০০ একলক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকায় বিক্রি করেছে। ২০০৮ সালে ততকালীন তত্বাবধায়ক সরকার ব্যান্ডউইথের এই মূল্য কমিয়ে ৩০,০০০ ত্রিশ হাজার টাকা নির্ধারণ করে দেয়। আর বর্তমান সরকার গত আগষ্ট ২০০৯ থেকে বিটিসিএলের ব্যান্ডউইথের বিক্রয় মূল্য আরও ৩০% কমিয়ে মাত্র ১৮,০০০ আঠার হাজার নির্ধারন করে দিয়েছে।
অর্থাৎ বলা যায় ২০০৮ সালের পূর্বে গ্রামীন সহ সকল আইএসপি যে ইন্টারনেট ১০০ টাকায় ক্রয় করে ১০০০ টাকা বিক্রি করেছে এখন সেই ইন্টারনেট এখন ১০ টাকায় ক্রয় করার পরও ১০০০ টাকাতেই বিক্রি করছে। পার্থক্যটা একটু লক্ষ করুন।
এই বিষয়টা দেখার মত কি কেউ নেই ? খুজতে গেলে এখানে আমরা যে প্রতিষ্ঠান এবং ব্যক্তিকে পাই তারা হলো বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস লিমিটেড এর চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জিয়া আহাম্মেদ পিএসসি (অব) ফোনঃ 880 2 9558855 ইমেইলঃ
chairman@btrc.gov.bd এবং তার সহযোগি ভাইস চেয়ারম্যান ও অন্যান্য কর্মকর্তা ও ইন্জিনিয়ার মহোদয়গন। এদের ধরিয়ে দিন।
ইন্টার্নেটের বেচাকেনাটা যদি এদের ভাষায় খুবই জটিল ও টেকনিকেল বলা হয়। আমাদের সাধারনের ভাষায় বিষয়টা সাধারন জ্ঞান ও সাধারন গণিত এর উর্ধ্বে যায় না। গ্রামীন সহ অন্যান্য সকল ইন্টারনেট সার্ভিস প্রভাইডার অর্থাৎ যাদের আইএসপি লাইসেন্স আছে তারা বিটিসিএল থেকে সর্ব নিম্ন এক মেগাবাইট ব্যান্ডউইথ নিদির্ষ্ট দরে কিনে আপনার আমার মত ইউজারদের কাছে রিটেইলে বিক্রি করে, কেউ সীমে কেউ ব্রডব্যান্ড কেবেলে।
এই কেনাবেচার স্পীড ও মূল্য বিষয়ে টেকনিকেল দিকগুলো নিচের কমেন্ট ডিসকাশনে তুলে ধরা হলোঃ
লেখক বলেছেনঃ আমি গ্রামীনের আলো এজ মডেমে ইন্টারনেট ব্যবহার করি। এখানে যদি গ্রামীন আমার এই নম্বরে ১ মেগাবাইট ব্যান্ডউথ বরাদ্দ করে তাহলে আমার স্পীডের কি হবে ? কোন চেঞ্জ হবে না ? অস্বাভাবিক দিকটা না দেখে আমাকে বিষয়টা একটু বোঝান।
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সীমের এ্যাগেনস্টে কখনোই কুনো স্পীড দেওন যায় না...তবে এজে সাধারনত যেইটা পাইবেন সেইটাই...বিস্তারিত উইকিতে গিয়া এজ নিয়া একটু পড়েন!
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ২.৫ জি তে এইডা সম্ভবনা! চ্যানেল ডেডিকেশন কইরাও লাভ নাই!
লেখক বলেছেঃ ঠিক আছে, আমার জিপির আলো এজ মডেমে ৬০ কেবিপিএস পর্যন্ত স্কেল দেয়া আছে তাহলে এটুকু পাওয়া কি সম্ভব ? তার মানে আমি জানতে চাচ্ছি যদি কোন নেটে ১ এমবি ব্যান্ডউইথে ৫০০ জন ইউজার থাকে আর অন্য কোন নেটে যদি ১ এমবি ব্যান্ডউইথে ২০০০ জন ইউজার থাকে তবে কি দুই জায়গায় একই স্পীড পাবে ? নাকি তারতম্য হবে ?
বো কা মা ন ব বলেছেন: "১ এমবি যদি ৫০০ জনে ইউজ করে আর যদি ২০০০ জনে ইউজ করে তবে কি একই স্পীড পাবে ?"
মোটেও না, যত বেশি ইউজার তত কম স্পিড। যত কম ইউজার তত বেশি স্পীড।
আর জিপির এজ মডেম তো মনে হয় এজ ক্লাস ১২(যদিও সিওর না), এতে MBps স্কেলে স্পিড পাবেন না। তবে আপনি যদি জিপির কাছ থেকে কোন অফিস বা ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানে ব্যাবহারের জন্য ১ MBps ব্যান্ডউইডথ কিনে থাকেন তবে তা আপনি পেতে পারেন অন্য কোন উপায়ে। কিন্তু মডেমে সর্বোচ্চ যত স্পিড সাপোর্ট করে তার বেশি স্পিড পাবেন না, অর্থাৎ আপনি জিপির মডেম দিয়ে সর্বোচ্চ ৬০ কেবিপিএস ই পাবেন, ১ এমবিপিএস নয়। ১ এমবিপিএস এর জন্য ৩জি মডেম এর দিকে ঝুঁকতে হবে।
লেখক বলেছেনঃ ধন্যবাদ, তাহলে আপনি বলছেন এখন যদি জিপি ১২০,০০০ বিশ হাজার ইউজারের জন্য তার নেটে ৪০০ মেগাবাইট ব্যান্ডউইথ দিয়ে থাকে তাহলে আমি যে স্পীড পাচ্ছি এই জিপি যদি একই সংক্ষক ইউজারের জন্য ৮০০ মেগাবাইট ব্যান্ডউইথ বিটিসিএল থেকে কিনে তার নেটে ছাড়ে তাহলে আমি আরও বেশী স্পীড পাব। তাই নয় কি ?
বো কা মা ন ব বলেছেন: হ্যা বেশি পাবেন। ভাইরে জিপি তার ক্রয়কৃত ব্যান্ডউইডথ সম্পূর্ণ সাধারণ ইউজারদের কাছে বিক্রি করে না, কিছু ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা অন্য প্রতিষ্ঠানেও এমবিপিএস হিসেবে ব্যান্ডউইডথ বিক্রি করে থাকে। আর সাধারণ ইউজারদের নানা প্যাকেজের মাধ্যমে খুব চড়া মূল্যে ইন্টারনেট সুবিধা দেয়। আসলে আমাদের মোবাইল অপারেটরগুলোর ব্যাবসা বলতে এখন ইন্টারনেট ব্যাবসাই প্রধান, আগের তুলনায় কলরেট কমাত্ আর নতুন অপারেটরের আগমনে প্রতিযোগীতার বাজারে অনেকেই নাকি এখনও লোকসানে, তাই এরা এই লোকাসানী বাজারে ব্যাবসা করে নেটের থেকে। শুধু গ্রামীণ নয়, অন্যান্য আই এস পি দের ক্ষেত্রেও উচ্চমূল্যে ইন্টারনেট সেবা দানের কথাটি সমানভাবে প্রযোজ্য। তবে সেদিন বেশি দূরে নয় যখন আমরা আরও সস্তায় ইন্টারনেট সুবিধা পাব। ঠিক এখন যেমন ১ টাকা মিনিটে কথা বলি আর একটা ব্যাপার লক্ষণীয় যে ইন্টারনেট সংযোগের খরচ আশানুরূপ না কমলেও ইন্টারনেট ব্যাবহার আশাতীত বেড়েছে। তাই এই ব্যাপারে সরকারের আশু পদক্ষেপ প্রয়োজন।
বিপ্লব কান্তি বলেছেন: বিটিটিবি ২০০৭ সালে দেড় লক্ষ টাকায় ১ এম বি ইন্টারনেট স্পিড সেকেন্ডে বিক্রি করেনি । তথ্যে ভুল আছে।
লেখক বলেছেনঃ ঠিক আছে ওখানে এক লক্ষ এর উপরে কোন ফিগার হবে। তবে ২০০৮ এ ২৭ হাজার সামথিং এবং বর্তমানে ১৮ হাজার সামথিং মানে দুই বারই ৩০% ও ৩০ % করে দাম কমিয়েছে। আমি স্পেসিফিক জানতে চেয়ে ছিলাম বিটিসিএলে। এক চোরও বলে না। সাইটেও এসব তথ্য রাখে না। আর আপনি সেকেন্ড শব্দটি দিয়ে যে নতুন ইস্যূটা তুলেছেন সেটা আমলে নিলেও দেখা যায় বিটিসিএল দুইবার ৩০% করে মূল্য কমিয়ে থাকলেও বর্তমানে ১০০০ টাকার ইন্টারনেট ৪০০ টাকায় বিক্রি করার কথা, তাই না ?
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: ডিজি এখন টাল অবস্থায় আছেন।
লেখক বলেছেনঃ দেশটা কি আজীবন একটা মঘের মুল্লুকই থাকবে ? এভাবে চলতে পারে না। এদেশের সরকার সিস্টেম কেউ কখনও দেশের আম জনতার স্বার্থ দেখে না। যে কেউ সিস্টেমের সাথে সামান্যতম যোগসাযোশে করে পুরো পনের কোটি জনগনের পশ্চাদে বাঁশ দিলেও সরকার ও দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠানগুলোর টনকটাও সামান্য নড়বে না।
আসল সমস্যাটা আসলে আমাদের ভেতরই। সাধারন মানুষকে আজ এবিষয়টা উপলব্ধি করতে হবে। জনগনকেই দেশের প্রতিটা কাজ ও অকাজের হিসাব নিতে হবে। সময় পাল্টে গেছে এখন আর রাজা বা ভাইস রয়ের যুগ নেই। পাকিস্তানি শাসকরাও নেই। দেশ স্বাধীন হয়ছে, এটা জনগনের দেশ। সাংবিধানিক ভাবেই সরকার ও সিস্টেমের প্রতিটি কর্তা কর্মচারী এদেশের জনগনের চাকর। তাই মালিককেই হিসাব নিতে হবে চাকরের কর্মকান্ডের কারন এটা মালিকের দায়িত্ব। নাগরীক হিসাবে প্রত্যেকেই পুরো জাতির কাছে দায়বদ্ধও বটে।
তাই জেগে উঠুন, আপনি মালিক, আপনি জানতে চান আপনার চাকরের কাছে, হচ্ছেটাকি ? প্রতিটা তথ্য দিতে বলুন, ওরা বাধ্য মালিককে প্রতিটি হিসাব দিতে। আমাদেকে অবশ্যই জেগে উঠতে হবে।
নিচের লিংকে বিটিসিএল এবং বিটিআরসি এর বিভিন্ন কর্তা ব্যাক্তির কন্টাক ইনফো দেয়া হলো। Click This Link
প্রয়োজনে এই লেখাটিই ওদের প্রত্যেককে ইমেইল করুন। আমাদের সিসটেম আমাদেরই ঠিক করতে হবে, ঠিক যেমন আপনার বাড়ির চাকরকে আপনারই ঠিক করতে হবে।
বন্ধুতে শক্তি বন্ধুতে জয়... স্বপ্ন এবার যাবে বাড়ি...
আমরা বর্তমান স্পীডে আনলিমিটেড ইন্টারনেট ৩০০ টাকায় চাই, এখনই ! ইহা খুবই যৌক্তিক, শুধু প্রাপ্য আদায় করা মাত্র।
একে এবং এদেরকে ধরিয়ে দিন। এরা অংকে ভুল করছে।
অর্থাৎ বলা যায় ২০০৮ সালের পূর্বে গ্রামীন সহ সকল আইএসপি যে ইন্টারনেট ১০০ টাকায় ক্রয় করে ১০০০ টাকা বিক্রি করেছে এখন সেই ইন্টারনেট এখন ১০ টাকায় ক্রয় করার পরও ১০০০ টাকাতেই বিক্রি করছে। পার্থক্যটা একটু লক্ষ করুন।
এই বিষয়টা দেখার মত কি কেউ নেই ? খুজতে গেলে এখানে আমরা যে প্রতিষ্ঠান এবং ব্যক্তিকে পাই তারা হলো বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস লিমিটেড এর চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জিয়া আহাম্মেদ পিএসসি (অব) ফোনঃ 880 2 9558855 ইমেইলঃ
chairman@btrc.gov.bd এবং তার সহযোগি ভাইস চেয়ারম্যান ও অন্যান্য কর্মকর্তা ও ইন্জিনিয়ার মহোদয়গন। এদের ধরিয়ে দিন।
ইন্টার্নেটের বেচাকেনাটা যদি এদের ভাষায় খুবই জটিল ও টেকনিকেল বলা হয়। আমাদের সাধারনের ভাষায় বিষয়টা সাধারন জ্ঞান ও সাধারন গণিত এর উর্ধ্বে যায় না। গ্রামীন সহ অন্যান্য সকল ইন্টারনেট সার্ভিস প্রভাইডার অর্থাৎ যাদের আইএসপি লাইসেন্স আছে তারা বিটিসিএল থেকে সর্ব নিম্ন এক মেগাবাইট ব্যান্ডউইথ নিদির্ষ্ট দরে কিনে আপনার আমার মত ইউজারদের কাছে রিটেইলে বিক্রি করে, কেউ সীমে কেউ ব্রডব্যান্ড কেবেলে।
এই কেনাবেচার স্পীড ও মূল্য বিষয়ে টেকনিকেল দিকগুলো নিচের কমেন্ট ডিসকাশনে তুলে ধরা হলোঃ
লেখক বলেছেনঃ আমি গ্রামীনের আলো এজ মডেমে ইন্টারনেট ব্যবহার করি। এখানে যদি গ্রামীন আমার এই নম্বরে ১ মেগাবাইট ব্যান্ডউথ বরাদ্দ করে তাহলে আমার স্পীডের কি হবে ? কোন চেঞ্জ হবে না ? অস্বাভাবিক দিকটা না দেখে আমাকে বিষয়টা একটু বোঝান।
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সীমের এ্যাগেনস্টে কখনোই কুনো স্পীড দেওন যায় না...তবে এজে সাধারনত যেইটা পাইবেন সেইটাই...বিস্তারিত উইকিতে গিয়া এজ নিয়া একটু পড়েন!
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ২.৫ জি তে এইডা সম্ভবনা! চ্যানেল ডেডিকেশন কইরাও লাভ নাই!
লেখক বলেছেঃ ঠিক আছে, আমার জিপির আলো এজ মডেমে ৬০ কেবিপিএস পর্যন্ত স্কেল দেয়া আছে তাহলে এটুকু পাওয়া কি সম্ভব ? তার মানে আমি জানতে চাচ্ছি যদি কোন নেটে ১ এমবি ব্যান্ডউইথে ৫০০ জন ইউজার থাকে আর অন্য কোন নেটে যদি ১ এমবি ব্যান্ডউইথে ২০০০ জন ইউজার থাকে তবে কি দুই জায়গায় একই স্পীড পাবে ? নাকি তারতম্য হবে ?
বো কা মা ন ব বলেছেন: "১ এমবি যদি ৫০০ জনে ইউজ করে আর যদি ২০০০ জনে ইউজ করে তবে কি একই স্পীড পাবে ?"
মোটেও না, যত বেশি ইউজার তত কম স্পিড। যত কম ইউজার তত বেশি স্পীড।
আর জিপির এজ মডেম তো মনে হয় এজ ক্লাস ১২(যদিও সিওর না), এতে MBps স্কেলে স্পিড পাবেন না। তবে আপনি যদি জিপির কাছ থেকে কোন অফিস বা ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানে ব্যাবহারের জন্য ১ MBps ব্যান্ডউইডথ কিনে থাকেন তবে তা আপনি পেতে পারেন অন্য কোন উপায়ে। কিন্তু মডেমে সর্বোচ্চ যত স্পিড সাপোর্ট করে তার বেশি স্পিড পাবেন না, অর্থাৎ আপনি জিপির মডেম দিয়ে সর্বোচ্চ ৬০ কেবিপিএস ই পাবেন, ১ এমবিপিএস নয়। ১ এমবিপিএস এর জন্য ৩জি মডেম এর দিকে ঝুঁকতে হবে।
লেখক বলেছেনঃ ধন্যবাদ, তাহলে আপনি বলছেন এখন যদি জিপি ১২০,০০০ বিশ হাজার ইউজারের জন্য তার নেটে ৪০০ মেগাবাইট ব্যান্ডউইথ দিয়ে থাকে তাহলে আমি যে স্পীড পাচ্ছি এই জিপি যদি একই সংক্ষক ইউজারের জন্য ৮০০ মেগাবাইট ব্যান্ডউইথ বিটিসিএল থেকে কিনে তার নেটে ছাড়ে তাহলে আমি আরও বেশী স্পীড পাব। তাই নয় কি ?
বো কা মা ন ব বলেছেন: হ্যা বেশি পাবেন। ভাইরে জিপি তার ক্রয়কৃত ব্যান্ডউইডথ সম্পূর্ণ সাধারণ ইউজারদের কাছে বিক্রি করে না, কিছু ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা অন্য প্রতিষ্ঠানেও এমবিপিএস হিসেবে ব্যান্ডউইডথ বিক্রি করে থাকে। আর সাধারণ ইউজারদের নানা প্যাকেজের মাধ্যমে খুব চড়া মূল্যে ইন্টারনেট সুবিধা দেয়। আসলে আমাদের মোবাইল অপারেটরগুলোর ব্যাবসা বলতে এখন ইন্টারনেট ব্যাবসাই প্রধান, আগের তুলনায় কলরেট কমাত্ আর নতুন অপারেটরের আগমনে প্রতিযোগীতার বাজারে অনেকেই নাকি এখনও লোকসানে, তাই এরা এই লোকাসানী বাজারে ব্যাবসা করে নেটের থেকে। শুধু গ্রামীণ নয়, অন্যান্য আই এস পি দের ক্ষেত্রেও উচ্চমূল্যে ইন্টারনেট সেবা দানের কথাটি সমানভাবে প্রযোজ্য। তবে সেদিন বেশি দূরে নয় যখন আমরা আরও সস্তায় ইন্টারনেট সুবিধা পাব। ঠিক এখন যেমন ১ টাকা মিনিটে কথা বলি আর একটা ব্যাপার লক্ষণীয় যে ইন্টারনেট সংযোগের খরচ আশানুরূপ না কমলেও ইন্টারনেট ব্যাবহার আশাতীত বেড়েছে। তাই এই ব্যাপারে সরকারের আশু পদক্ষেপ প্রয়োজন।
বিপ্লব কান্তি বলেছেন: বিটিটিবি ২০০৭ সালে দেড় লক্ষ টাকায় ১ এম বি ইন্টারনেট স্পিড সেকেন্ডে বিক্রি করেনি । তথ্যে ভুল আছে।
লেখক বলেছেনঃ ঠিক আছে ওখানে এক লক্ষ এর উপরে কোন ফিগার হবে। তবে ২০০৮ এ ২৭ হাজার সামথিং এবং বর্তমানে ১৮ হাজার সামথিং মানে দুই বারই ৩০% ও ৩০ % করে দাম কমিয়েছে। আমি স্পেসিফিক জানতে চেয়ে ছিলাম বিটিসিএলে। এক চোরও বলে না। সাইটেও এসব তথ্য রাখে না। আর আপনি সেকেন্ড শব্দটি দিয়ে যে নতুন ইস্যূটা তুলেছেন সেটা আমলে নিলেও দেখা যায় বিটিসিএল দুইবার ৩০% করে মূল্য কমিয়ে থাকলেও বর্তমানে ১০০০ টাকার ইন্টারনেট ৪০০ টাকায় বিক্রি করার কথা, তাই না ?
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: ডিজি এখন টাল অবস্থায় আছেন।
লেখক বলেছেনঃ দেশটা কি আজীবন একটা মঘের মুল্লুকই থাকবে ? এভাবে চলতে পারে না। এদেশের সরকার সিস্টেম কেউ কখনও দেশের আম জনতার স্বার্থ দেখে না। যে কেউ সিস্টেমের সাথে সামান্যতম যোগসাযোশে করে পুরো পনের কোটি জনগনের পশ্চাদে বাঁশ দিলেও সরকার ও দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠানগুলোর টনকটাও সামান্য নড়বে না।
আসল সমস্যাটা আসলে আমাদের ভেতরই। সাধারন মানুষকে আজ এবিষয়টা উপলব্ধি করতে হবে। জনগনকেই দেশের প্রতিটা কাজ ও অকাজের হিসাব নিতে হবে। সময় পাল্টে গেছে এখন আর রাজা বা ভাইস রয়ের যুগ নেই। পাকিস্তানি শাসকরাও নেই। দেশ স্বাধীন হয়ছে, এটা জনগনের দেশ। সাংবিধানিক ভাবেই সরকার ও সিস্টেমের প্রতিটি কর্তা কর্মচারী এদেশের জনগনের চাকর। তাই মালিককেই হিসাব নিতে হবে চাকরের কর্মকান্ডের কারন এটা মালিকের দায়িত্ব। নাগরীক হিসাবে প্রত্যেকেই পুরো জাতির কাছে দায়বদ্ধও বটে।
তাই জেগে উঠুন, আপনি মালিক, আপনি জানতে চান আপনার চাকরের কাছে, হচ্ছেটাকি ? প্রতিটা তথ্য দিতে বলুন, ওরা বাধ্য মালিককে প্রতিটি হিসাব দিতে। আমাদেকে অবশ্যই জেগে উঠতে হবে।
নিচের লিংকে বিটিসিএল এবং বিটিআরসি এর বিভিন্ন কর্তা ব্যাক্তির কন্টাক ইনফো দেয়া হলো। Click This Link
প্রয়োজনে এই লেখাটিই ওদের প্রত্যেককে ইমেইল করুন। আমাদের সিসটেম আমাদেরই ঠিক করতে হবে, ঠিক যেমন আপনার বাড়ির চাকরকে আপনারই ঠিক করতে হবে।
বন্ধুতে শক্তি বন্ধুতে জয়... স্বপ্ন এবার যাবে বাড়ি...
আমরা বর্তমান স্পীডে আনলিমিটেড ইন্টারনেট ৩০০ টাকায় চাই, এখনই ! ইহা খুবই যৌক্তিক, শুধু প্রাপ্য আদায় করা মাত্র।
একে এবং এদেরকে ধরিয়ে দিন। এরা অংকে ভুল করছে।
0 Comments:
Post a Comment
Subscribe to Post Comments [Atom]
<< Home