Youngali Story, History, Solution, Picture, Song, Video, Scandels and Romance

Youngali Story, History, Solution, Picture, Song, Video, Romance......any thing for your one friend.

Tuesday, November 10, 2009

আসুন আমরা ইনফ্লুয়েঞ্জা H1N1-২০০৯ (সোয়াইন ফ্লু) প্রতিরোধ করি....

কোন কোন হাসপাতালে সোয়াইন ফ্লু'র চিকিৎসা সেবা দেয়া হচ্ছে তার তালিকা, যোগাযোগের ঠিকানা, ফোন নাম্বার সহ বিস্তারিত তথ্য পোস্টের শেষে সন্নিবেশিত করা হয়েছে।


ইনফ্লুয়েঞ্জা (H1N1) থেকে বাঁচার উপায়ঃ
নতুন ইনফ্লুয়েঞ্জা (H1N1) সিজনাল ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো থুথুর মাধ্যমে, হাঁচি, কাশি, সর্দি, কথা বলার সময় ছড়ায়। কারো ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো উপসর্গ দেখা দিলে তার সংস্পর্শ এড়িয়ে চলতে হবে (ন্যূনতম এক মিটার দূরত্ব) এবং নিম্নোক্ত বিষয়/ব্যবস্থা অনুসরণ করতে হবে-
* মুখ ও নাক স্পর্শ পরিহার করা
* সাবান ও পানি দিয়ে ভালোভাবে হাত ধোয়া বা এ্যালকোহল জাতীয় হ্যান্ডরাব দিয়ে নিয়মিত হাত পরিস্কার করা (বিশেষতঃ যখন মুখ-নাক বা জীবাণু সংক্রমিত হয়েছে এমন কিছু ধরা হয়)
* অসুস্থ ব্যক্তির সংস্পর্শ পরিহার করা
* জনসমাগম স্থলে বেশি সময় ব্যয় না করা
* ঘরের জানালা খোলা রেখে বাতাসের প্রবাহ বাড়ানো
* স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গড়ে তোলা-
# পর্যাপ্ত ঘুম
# পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ
# শারীরিক ভাবে কর্মক্ষম থাকা

নিজে অসুস্থ হয়ে থাকলে করণীয়ঃ
আপনি যদি অসুস্থ বোধ করেন এবং উচ্চমাত্রার জ্বর, কাশি ও গলা ব্যাথা থাকে-
* ঘরে থাকুন এবং কর্মস্থল, স্কুল ও জনসমাগম পরিহার করুন
* বিশ্রাম নিন ও প্রচুর পানীয় পান করুন
* হাঁচি, কাশির সময় নাক-মুখ ঢাকুন এবং টিস্যু ব্যবহার করে থাকলে সতর্কতার সাথে বর্জ্যে ফেলুন। দ্রুত সাবান ও পানি দিয়ে বা এ্যালকোহল জাতীয় হ্যান্ডরোব দিয়ে হাত পরিস্কার করুন
* হাতের কাছে টিস্যু না থাকলে, হাঁচি-কাশির সময় হাতের কনুই এর সামনের অংশ দিয়ে যতটা পারা যায় নাক-মুখ ঢাকুন
* অন্যদের সামনে সংক্রমণ প্রতিরোধের জন্য সঠিক নিয়মে মাস্ক ব্যবহার করুন
* পরিবার ও পরিচিতদের আপনার অসুস্থতার কথা জানান এবং সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন
* আপনার পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন আছে কিনা, তা সম্ভব হলে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে যাওয়ার আগেই একজন চিকিৎসকের কাছে জেনে নিন

মাস্ক ব্যবহার ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা-
* অসুস্থ না হয়ে থাকলে মাস্ক ব্যবহারের প্রয়োজন নেই
* অসুস্থ রোগীর সেবা বা সংস্পর্শের ক্ষেত্রে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে এবং ব্যবহারের পর তা নির্দিষ্ট বর্জ্যে ফেলতে হবে এবং ভালোভাবে হাত পরিস্কার করতে হবে
* অসুস্থ ব্যক্তি, ভ্রমণের সময় এবং অন্যদের সংস্পর্শে এলে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে
* সঠিক নিয়মে মাস্ক ব্যবহার বাঞ্ছনীয়। ভুল নিয়মে মাস্ক ব্যবহার রোগ সংক্রমণ ঝুঁকি বাড়ায়

ইনফ্লুয়েঞ্জা (H1N1) রোগীদের জন্য বিপদজনক উপসর্গ/লক্ষণ সমূহঃ
চিকিৎসক, রোগী ও ঘরে রোগীর সেবাদানকারীকে রোগের তীব্রতা নির্দেশক লক্ষণ সমূহ এবং উপসর্গ সম্পর্কে জানা একান্ত প্রয়োজন। যারা H1N1 ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়েছেন বা আক্রান্ত হয়েছেন বলে সন্দেহ করা হচ্ছে, তাদের নিম্নোক্ত বিপদ চিহ্ন সমূহ দেখা দিলে স্বাস্থ্য সেবা নিতে হবে-
* দ্রুত শ্বাস নেয়া (বিশ্রাম বা পরিশ্রম কালীন সময়ে)
* শ্বাস কষ্ট হওয়া
* নীলচে হয়ে যাওয়া
* কফের সাথে রক্ত বের হওয়া
* বুকে ব্যথা হওয়া
* মানসিক অবস্থার পরিবর্তন হওয়া
* ৩ দিনের বেশি উচ্চমাত্রায় জ্বর থাকা
* রক্তচাপ কমে যাওয়া

বাচ্চাদের ক্ষেত্রে বিপদজনক লক্ষণ সমূহ হচ্ছেঃ
* দ্রুত শ্বাস নেয়া বা শ্বাস কষ্ট হওয়া
* অমনোযোগী হয়ে পড়া
* ঘুম থেকে সহজে জাগাতে না পারা
* খেলাধুলার প্রতি অনীহা

কখন চিকিৎসার প্রয়োজন?
যদি অসুস্থ ব্যক্তির দ্রুত শ্বাস বা শ্বাস কষ্ট হয় অথবা ৩ দিনের বেশি জ্বর থাকে তবে তার চিকিৎসা সেবার স্মরণাপন্ন হওয়া প্রয়োজন। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে দ্রুত শ্বাস বা শ্বাসকষ্ট, জ্বর বা খিচুনী হলে চিকিৎসা সেবা নিতে হবে।
ঘরে নেয়া সেবার ক্ষেত্রে-
* বিশ্রাম নিন
* প্রচুর পানীয় পান করুন
* শরীর ব্যথার জন্য ব্যথানাশক ওষুধ যেমন- প্যারাসিটামল ব্যবহার করুন (এ্যাসপিরিন জাতীয় ওষুধ পরিহার করুন) অধিকাংশ ক্ষেত্রে এ সকল ব্যবস্থাই রোগ আরোগ্যে যথেষ্ট।

নিজে ফ্লু আক্রান্ত হয়েও সুস্থতা বোধ করলে, কাজে যাব কি?
না।
আপনার যদি ইনফ্লুয়েঞ্জা এ (H1N1) বা সিজনাল ইনফ্লুয়েঞ্জা হয়ে থাকে তবে ঘরে থাকুন। উপসর্গ সময়কালীন কর্মস্থল পরিহার করুন। আপনার সহকর্মী ও অন্যান্যদের সুরক্ষার জন্য এটি একটি সতর্কতা।

আরো তথ্যের জন্য রোগতত্ত্ব ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
বাংলায় যুক্তরাজ্য সরকারের ই-প্রচারপত্র-১
যুক্তরাজ্য সরকারের ই-প্রচারপত্র-২ দেখা যেতে পারে।

কোন কোন হাসপাতালে সোয়াইন ফ্লু'র চিকিৎসা সেবা দেয়া হচ্ছে তার নাম-ঠিকানা, ফোন নাম্বার সহ বিস্তারিত তথ্য জানতে আই.ই.ডি.সি.আর (রোগতত্ত্ব ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান) এর সরাসরি লিংক।

সামহোয়ার ইন ব্লগে সোয়াইন ফ্লু নিয়ে যত লেখাঃ
লেখাজোকা শামীমঃ প্রিয়জন হারিয়ে যাওয়ার আগেই আসুন সতর্ক হই
সায়ম মুনঃ সোয়াইন ফ্লু ভাইরাস (Swine Flu Virus- AH1N1) - কিছু কথা!
ইমতিয়াজ জামিলঃ With a little knowledge and awareness, we can avoid a Swine Flu disaster
অমাবশ্যার চাঁদঃ সোয়াইন ফ্লু দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে বাংলাদেশে
বিডি আইডলঃ সোয়াইন ফ্লুঃ সবার এখনই সচেতনতা দরকার
মো. তারিক মাহমুদঃ বাংলাদেশে সোয়াইন ফ্লু : মৃত্যু, আতংক নাকি সচেতনতা ???
বিবর্তনবাদীঃ সোয়াইন ইনফ্লুয়েঞ্জা এ এইচ১এন১/০৯: যা কিছু জানা জরুরি (পর্ব ১)
অণৃণ্যঃ ইনফ্লুয়েঞ্জা এ ( এইচ ১ এন ১) সোয়াইন ফ্লু হতে নিজেকে নিরাপদ রাখুন
আমি স্বার্থপরঃ আপনার সচেতনতা যেন আপনার জীবন নাশের কারণ না হয়। "মুখে মাস্ক ব্যবহারে সচেতন হউন"
বাবুনি সুপ্তিঃ **** সোয়াইন ফ্লু : কিছু জরুরি বিষয় ****
নির্বিকারঃ H1N1 (সোয়াইন ফ্লু) সাবধানতা, উপসর্গ
মেসবাহ য়াযাদঃ সোয়াইন ফ্লু : বেশি আতংকিত হবার কারন নেই
সুমন রহমানঃ সোয়াইন ফ্লু-এর করপোরেট জুজুবুড়ি
আবু আব্দুল্লাহ মামুনঃ সোয়াইন ফ্লু ! A(H1N1)
মুহাম্মদ হাবিব উল্লাহঃ সোয়াইন ফ্লু
রুপার পালকিঃ (H1N1) সোয়াইন ফ্লু থেকে নিজে বাচুন অন্যকেও রক্ষা করুন
কামালআবুঃ সোয়াইন ফ্লু - আমাদের সচেতন হওয়ার সময় হাতে খুবই কম
মো. লুৎফর রহমানঃ অবশেষে বাংলাদেশ পর্যন্ত পৌঁছেছে সোয়াইন ফ্লু...
এস এ মেহেদীঃ সোয়াইন ফ্লু নামের ভাইরাসটি যেভাবে ছড়ায়
এডভোকেটঃ সোয়াইন ফ্লু: কি করা উচিৎ এবং উচিৎ না


সতর্কতামূলক তথ্যগুলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সূত্রে প্রাপ্ত বাংলাদেশ সোসাইটি অব মেডিসিন হতে নেপচুন রেডিও ফ্রেন্ডস ক্লাব কর্তৃক সংগৃহীত

ইনফ্লুয়েঞ্জা (H1N1) থেকে বাঁচার উপায়ঃ
নতুন ইনফ্লুয়েঞ্জা (H1N1) সিজনাল ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো থুথুর মাধ্যমে, হাঁচি, কাশি, সর্দি, কথা বলার সময় ছড়ায়। কারো ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো উপসর্গ দেখা দিলে তার সংস্পর্শ এড়িয়ে চলতে হবে (ন্যূনতম এক মিটার দূরত্ব) এবং নিম্নোক্ত বিষয়/ব্যবস্থা অনুসরণ করতে হবে-
* মুখ ও নাক স্পর্শ পরিহার করা
* সাবান ও পানি দিয়ে ভালোভাবে হাত ধোয়া বা এ্যালকোহল জাতীয় হ্যান্ডরাব দিয়ে নিয়মিত হাত পরিস্কার করা (বিশেষতঃ যখন মুখ-নাক বা জীবাণু সংক্রমিত হয়েছে এমন কিছু ধরা হয়)
* অসুস্থ ব্যক্তির সংস্পর্শ পরিহার করা
* জনসমাগম স্থলে বেশি সময় ব্যয় না করা
* ঘরের জানালা খোলা রেখে বাতাসের প্রবাহ বাড়ানো
* স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গড়ে তোলা-
# পর্যাপ্ত ঘুম
# পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ
# শারীরিক ভাবে কর্মক্ষম থাকা

নিজে অসুস্থ হয়ে থাকলে করণীয়ঃ
আপনি যদি অসুস্থ বোধ করেন এবং উচ্চমাত্রার জ্বর, কাশি ও গলা ব্যাথা থাকে-
* ঘরে থাকুন এবং কর্মস্থল, স্কুল ও জনসমাগম পরিহার করুন
* বিশ্রাম নিন ও প্রচুর পানীয় পান করুন
* হাঁচি, কাশির সময় নাক-মুখ ঢাকুন এবং টিস্যু ব্যবহার করে থাকলে সতর্কতার সাথে বর্জ্যে ফেলুন। দ্রুত সাবান ও পানি দিয়ে বা এ্যালকোহল জাতীয় হ্যান্ডরোব দিয়ে হাত পরিস্কার করুন
* হাতের কাছে টিস্যু না থাকলে, হাঁচি-কাশির সময় হাতের কনুই এর সামনের অংশ দিয়ে যতটা পারা যায় নাক-মুখ ঢাকুন
* অন্যদের সামনে সংক্রমণ প্রতিরোধের জন্য সঠিক নিয়মে মাস্ক ব্যবহার করুন
* পরিবার ও পরিচিতদের আপনার অসুস্থতার কথা জানান এবং সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন
* আপনার পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন আছে কিনা, তা সম্ভব হলে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে যাওয়ার আগেই একজন চিকিৎসকের কাছে জেনে নিন

মাস্ক ব্যবহার ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা-
* অসুস্থ না হয়ে থাকলে মাস্ক ব্যবহারের প্রয়োজন নেই
* অসুস্থ রোগীর সেবা বা সংস্পর্শের ক্ষেত্রে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে এবং ব্যবহারের পর তা নির্দিষ্ট বর্জ্যে ফেলতে হবে এবং ভালোভাবে হাত পরিস্কার করতে হবে
* অসুস্থ ব্যক্তি, ভ্রমণের সময় এবং অন্যদের সংস্পর্শে এলে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে
* সঠিক নিয়মে মাস্ক ব্যবহার বাঞ্ছনীয়। ভুল নিয়মে মাস্ক ব্যবহার রোগ সংক্রমণ ঝুঁকি বাড়ায়

ইনফ্লুয়েঞ্জা (H1N1) রোগীদের জন্য বিপদজনক উপসর্গ/লক্ষণ সমূহঃ
চিকিৎসক, রোগী ও ঘরে রোগীর সেবাদানকারীকে রোগের তীব্রতা নির্দেশক লক্ষণ সমূহ এবং উপসর্গ সম্পর্কে জানা একান্ত প্রয়োজন। যারা H1N1 ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়েছেন বা আক্রান্ত হয়েছেন বলে সন্দেহ করা হচ্ছে, তাদের নিম্নোক্ত বিপদ চিহ্ন সমূহ দেখা দিলে স্বাস্থ্য সেবা নিতে হবে-
* দ্রুত শ্বাস নেয়া (বিশ্রাম বা পরিশ্রম কালীন সময়ে)
* শ্বাস কষ্ট হওয়া
* নীলচে হয়ে যাওয়া
* কফের সাথে রক্ত বের হওয়া
* বুকে ব্যথা হওয়া
* মানসিক অবস্থার পরিবর্তন হওয়া
* ৩ দিনের বেশি উচ্চমাত্রায় জ্বর থাকা
* রক্তচাপ কমে যাওয়া

বাচ্চাদের ক্ষেত্রে বিপদজনক লক্ষণ সমূহ হচ্ছেঃ
* দ্রুত শ্বাস নেয়া বা শ্বাস কষ্ট হওয়া
* অমনোযোগী হয়ে পড়া
* ঘুম থেকে সহজে জাগাতে না পারা
* খেলাধুলার প্রতি অনীহা

কখন চিকিৎসার প্রয়োজন?
যদি অসুস্থ ব্যক্তির দ্রুত শ্বাস বা শ্বাস কষ্ট হয় অথবা ৩ দিনের বেশি জ্বর থাকে তবে তার চিকিৎসা সেবার স্মরণাপন্ন হওয়া প্রয়োজন। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে দ্রুত শ্বাস বা শ্বাসকষ্ট, জ্বর বা খিচুনী হলে চিকিৎসা সেবা নিতে হবে।
ঘরে নেয়া সেবার ক্ষেত্রে-
* বিশ্রাম নিন
* প্রচুর পানীয় পান করুন
* শরীর ব্যথার জন্য ব্যথানাশক ওষুধ যেমন- প্যারাসিটামল ব্যবহার করুন (এ্যাসপিরিন জাতীয় ওষুধ পরিহার করুন) অধিকাংশ ক্ষেত্রে এ সকল ব্যবস্থাই রোগ আরোগ্যে যথেষ্ট।

নিজে ফ্লু আক্রান্ত হয়েও সুস্থতা বোধ করলে, কাজে যাব কি?
না।
আপনার যদি ইনফ্লুয়েঞ্জা এ (H1N1) বা সিজনাল ইনফ্লুয়েঞ্জা হয়ে থাকে তবে ঘরে থাকুন। উপসর্গ সময়কালীন কর্মস্থল পরিহার করুন। আপনার সহকর্মী ও অন্যান্যদের সুরক্ষার জন্য এটি একটি সতর্কতা।

আরো তথ্যের জন্য রোগতত্ত্ব ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
বাংলায় যুক্তরাজ্য সরকারের ই-প্রচারপত্র-১
যুক্তরাজ্য সরকারের ই-প্রচারপত্র-২ দেখা যেতে পারে।

কোন কোন হাসপাতালে সোয়াইন ফ্লু'র চিকিৎসা সেবা দেয়া হচ্ছে তার নাম-ঠিকানা, ফোন নাম্বার সহ বিস্তারিত তথ্য জানতে আই.ই.ডি.সি.আর (রোগতত্ত্ব ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান) এর সরাসরি লিংক।

সামহোয়ার ইন ব্লগে সোয়াইন ফ্লু নিয়ে যত লেখাঃ
লেখাজোকা শামীমঃ প্রিয়জন হারিয়ে যাওয়ার আগেই আসুন সতর্ক হই
সায়ম মুনঃ সোয়াইন ফ্লু ভাইরাস (Swine Flu Virus- AH1N1) - কিছু কথা!
ইমতিয়াজ জামিলঃ With a little knowledge and awareness, we can avoid a Swine Flu disaster
অমাবশ্যার চাঁদঃ সোয়াইন ফ্লু দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে বাংলাদেশে
বিডি আইডলঃ সোয়াইন ফ্লুঃ সবার এখনই সচেতনতা দরকার
মো. তারিক মাহমুদঃ বাংলাদেশে সোয়াইন ফ্লু : মৃত্যু, আতংক নাকি সচেতনতা ???
বিবর্তনবাদীঃ সোয়াইন ইনফ্লুয়েঞ্জা এ এইচ১এন১/০৯: যা কিছু জানা জরুরি (পর্ব ১)
অণৃণ্যঃ ইনফ্লুয়েঞ্জা এ ( এইচ ১ এন ১) সোয়াইন ফ্লু হতে নিজেকে নিরাপদ রাখুন
আমি স্বার্থপরঃ আপনার সচেতনতা যেন আপনার জীবন নাশের কারণ না হয়। "মুখে মাস্ক ব্যবহারে সচেতন হউন"
বাবুনি সুপ্তিঃ **** সোয়াইন ফ্লু : কিছু জরুরি বিষয় ****
নির্বিকারঃ H1N1 (সোয়াইন ফ্লু) সাবধানতা, উপসর্গ

সতর্কতামূলক তথ্যগুলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সূত্রে প্রাপ্ত বাংলাদেশ সোসাইটি অব মেডিসিন হতে নেপচুন রেডিও ফ্রেন্ডস ক্লাব কর্তৃক সংগৃহীত

0 Comments:

Post a Comment

Subscribe to Post Comments [Atom]

<< Home